Wednesday 5 July 2017

গ্যাস্ট্রিক/অ্যাসিডিটি দূর করুন চিরতরে....

গ্যাস্ট্রিক/অ্যাসিডিটি দূর করুন...
গ্যাস্ট্রিক/অ্যাসিডিটি দূর করুন...

গ্যাস্ট্রিক/অ্যাসিডিটি দূর করুন...

অ্যাসিডিটি দূর করুন...

Disease

Fojla Rahman Zia

উপসর্গঃ

>অ্যাসিডিটি হলে খিদে কম পায়। >পেটে গ্যাস হয় এবং বুক জ্বালা করে। >পেটের মাঝখানে চিনচিনে ব্যথা হতে পারে। >বুক ও পেটে চাপ অনুভূত হয়। >হজমে অসুবিধা হয় >বারবার বমি হতে পারে।

করণীয়ঃ

>রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে দুপুর ও রাতের খাবার খাবেন। >একবারে বেশি পরিমাণে না খেয়ে অল্প করে বারবার খান। >বমি হলে শক্ত খাবার কম খাবেন। পানি ও পানিজাতীয় খাবার বেশি খান। >বেশি চিনিজাতীয় পানীয় কম খাবেন। >ঘুমানোর কমপক্ষে ২ ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে নেবেন। >চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া পেট খারাপ বা বমির ওষুধ কিনে খাবেন না। >তাজা খাবার খান, স্টোর করা বা ফ্রোজেন ফুড কম খাবেন। >শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমান। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। >ধূমপান এড়িয়ে চলুন। >অতিরিক্ত তেল ও মসলা দেওয়া খাবার খাবেন না।

>বাইরের খাবার না খেয়ে বাড়ির তৈরি খাবার খান।>মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা অনেক সময় এসব সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। তাই মানসিক চাপ নেবেন না,>মাংস, ডিম, বিরিয়ানি, মোগলাই, চায়নিজ খাবার যা-ই খান না কেন, তা দুপুরের মেন্যুতে অন্তর্ভুক্ত করুন। রাতের খাবারটি যেন হালকা হয়। শাকসবজি, ছোট মাছ এসব দিয়ে রাতের মেন্যু সাজান।>ভাত খাওয়ার আগে এক বা দুই গ্লাস পানি পান করুন। তারপর ভাত খান। খাওয়ার পরপরই অনেক বেশি পানি পান করার প্রবণতা বাদ দিন। ভাত খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট পর পানি পান করুন।

>প্রতিদিন খাবারের মেন্যুতে অন্তত একটি হলেও যেন ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার থাকে, তা নিশ্চিত করুন। সেটা ল্যাক্সিটেভ হিসেবে কাজ করবে। দূর করবে কোষ্ঠকাঠিন্য। এতে গ্যাস তৈরি হবে না। যেমন- শাকসবজি, কলা, ঢেঁড়স ইত্যাদি।>সরাসরি গ্লুকোজ অর্থাৎ চিনি যথাসম্ভব কম খান। যদি খেতেই হয় চেষ্টা করুন গুড় দিয়ে চিনির অভাবটা পূরণ করতে।>বাইরের জুস বাদ দিন।>অনেকে রাতে খাওয়ার পর আইসক্রিম খেতে পছন্দ করেন। এটাও বাদ দিন।>দিনে কিংবা রাতে খাওয়ার পরপরই অনেকে শুয়ে পড়তে পছন্দ করেন। এটা না করে কিছুক্ষণ আস্তে আস্তে হাঁটাচলা করতে পারেন অথবা বসে থাকতে পারেন সোজা হয়ে। অন্তত ৩০ মিনিট পর ঘুমাতে যান।

© Square doc
Share:

0 comments: