Wednesday, 18 October 2017

পেপটিক আলসার ডিজিস কি

পেপটিক আলসার ডিজিস কি,কেন হয়

পেপটিক আলসার ডিজিস কি,কেন হয়

পেপটিক আলসার হল পাকস্থলীর বা ক্ষুদ্রান্ত্র এর প্রথম অংশের (ডিউডেনাম) আস্তরণের ক্ষয় যা গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিডের কারণে হয়ে থাকে।

Health Tips

Fojla Rahman Zia

পেপটিক আলসার ডিজিস কেন হয়?

অধিক গুরুত্বপূর্ণ কারণ সমূহঃ Helicobacter pylori ইনফেকশন,ব্যথার ওষুধ (NSAIDs),ধূমপান। অন্যান্য কারণ সমূহঃ Chemotherapy,স্টেরয়েডস, ক্লোপিডোগ্রেল, এলকোহল, Herpes simplex virus,,Cytomegalo virusবা Helicobacter heilmanni ইনফেকশন| খাদ্যতন্ত্রে ইশকেমিয়া (রক্ত সরবরাহের অভাব),হাইপোভলেমিয়া (রক্তের ভলিওম কমে যাওয়া),সারকোইডোসিস

পেপটিক আলসার ডিজিস এর উপসর্গসমূহ:

উপরের পেটে বার্নিং ব্যথা যা খাবার 1-3 ঘন্টা পরে হয় (ডিউডেনাল আলসার এ) বা, খাবার পর পর হয় (গ্যাস্ট্রিক আলসার এ), কখনও কখনও পিছনেও যায় এবং সাধারণত একটি অম্লনাশক বা অ্যাসিড রিডিউসার নেওয়ার পর দূর হয়ে যায়,ক্ষুধাহীনতা,বমি বমি ভাব,পেট ফোলা,উপসর্গসমূহ কিছু কিছু ক্ষেত্রে অনুপস্থিতও হতে পারে।

গুরুতর উপসর্গ সমূহ যা দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের নিকট যেতে হবে:

রক্ত বমি (কফির মত রং এর),খাওয়ার পরে বমি,কালো আলকাতরার মতো মল ত্যাগ,দৃঢ়, শক্ত পেট যাতে ধরলে ব্যথা লাগে,অজ্ঞান হওয়া, ঘামানো

Peptic Ulcer

Peptic Ulcer tunart/Getty Images

লাইফস্টাইল পরিবর্তন করুনঃ ধূমপান করবেন না,মদ্য পান হতে দূরে থাকুন,মানসিক চাপ মুক্ত থাকুন,ব্যথার ওষুধ(NSAIDs) যতদূর সম্ভব উপেক্ষা করুন| খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করুনঃ দিনে ৩ বেলা বেশী পরিমাণে খাবার না খেয়ে অল্প অল্প করে ৫/৬ বার খান,বেশী মসলাযুক্ত খাবার খাবেন না,ধীরে ধীরে ভাল মতো চিবিয়ে খাবেন,চা, কফি, কোলা ইত্যাদি যতটুকু সম্ভব কম গ্রহণ করুন

© Square DOC
Share:

Sunday, 15 October 2017

About Cancer

Cancer
Cancer is very harmful for our body

cancer

Cancer also called malignancy

Disease

Fojla Rahman Zia

Cancer is an abnormal growth of cells. There are more than 100 types of cancer, including breast cancer, skin cancer, lung cancer, colon cancer, prostate cancer, and lymphoma.

Symptoms vary depending on the type. Cancer treatment may include chemotherapy, radiation, and/or surgery.

Local symptoms may occur due to the mass of the tumor or its ulceration. For example, mass effects from lung cancer can block the bronchus resulting in cough or pneumonia; esophageal cancer can cause narrowing of the esophagus, making it difficult or painful to swallow; and colorectal cancer may lead to narrowing or blockages in the bowel, affecting bowel habits.

Masses in breasts or testicles may produce observable lumps. Ulceration can cause bleeding that, if it occurs in the lung, will lead to coughing up blood, in the bowels to anemia or rectal bleeding, in the bladder to blood in the urine and in the uterus to vaginal bleeding. Although localized pain may occur in advanced cancer, the initial swelling is usually painless. Some cancers can cause a buildup of fluid within the chest or abdomen

© SQUARE DOC
Share:

Wednesday, 19 July 2017

উচ্চরক্তচাপ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

উচ্চরক্তচাপ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন...
Hypertension

উচ্চরক্তচাপ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

>হৃৎপিণ্ড রক্ত সঞ্চালন করার সময় শিরা ও ধমনীর ওপরে যে পরিমাণ চাপ দিয়ে থাকে তাই হচ্ছে রক্তচাপ।স্বাবাভিক রক্তচাপ বলতে বোঝায় সেই বল, যার সাহায্যে রক্ত শরীরের একস্থান থেকে অন্যস্থানে পেঁছায়। হৃৎপিন্ডের পাম্পিং ক্রিয়ার মাধ্যমে রক্তচাপ তৈরি হয়। বিভিন্ন বয়সের সাথে সাথে একেক জন মানুষের শরীরে রক্তচাপের মাত্রা ভিন্ন এবং একই মানুষের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সময়ে স্বাভাবিক এই রক্তচাপও বিভিন্ন রকম হতে পারে। উত্তেজনা, দুশ্চিন্তা, অধিক পরিশ্রম ও ব্যায়ামের ফলে রক্তচাপ বাড়তে পারে। ঘুমের সময় এবং বিশ্রাম নিলে রক্তচাপ কমে যায়। রক্তচাপের এই পরিবর্তন স্বাভাবিক নিয়মের মধ্যে পড়ে।

Disease

Fojla Rahman Zia

জটিলতা হতে পারেঃ

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রিত না থাকলে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ ৪টি অঙ্গে মারাত্মক ধরনের জটিলতা হতে পারে। যেমন- হৃৎপিন্ড, কিডনি, মস্তিষ্ক ও চোখ;এসব অঙ্গে যেসব সমস্যা হতে পারে, যেমনঃ হার্ট ফেইলিওর, হার্ট এ্যাটাক বা ইনফার্কশন, রেনাল ফেইল্যুর, মস্তিষ্কে স্ট্রোক হতে পারে, যা থেকে রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। এছাড়া চোখের রেটিনাতে রক্তক্ষরণ হয়ে অন্ধত্ব বরণ করতে হতে পারে

কি কি কারণে উচ্চ রক্তচাপ হয়ঃ

৯০ ভাগ রোগীর ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের কোন নির্দিষ্ট কারণ জানা যায় না, একে প্রাইমারী বা এসেন্সিয়াল রক্তচাপ বলে। কিছু কিছু বিষয় উচ্চ রক্তচাপের সম্ভাবনা বাড়ায়, যাহা নিম্নরূপ....বংশানুক্রমিকঃ উচ্চ রক্তচাপের বংশগত ধারাবাহিকতা আছে, যদি বাবা-মায়ের উচ্চ রক্তচাপ থাকে তবে সন্তানেরও উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।ধূমপানঃধূমপায়ীদের শরীরে তামাকের নানা রকম বিষাক্ত পদার্থের প্রতিক্রিয়ায় উচ্চ রক্তচাপ হয়ে থাকে।

অতিরিক্ত লবণ গ্রহণঃরক্ত চাপও বেড়ে যায়।অধিক ওজন এবং অলস জীবনযাত্রাঃ যথেষ্ঠ পরিমাণে ব্যায়াম ও শারীরিক পরিশ্রম না করলে শরীরে ওজন বেড়ে যেতে পারে এতে, উচ্চ রক্তচাপ হয়ে থাকে।অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসঃঅতিরিক্ত চর্বিজাতীয় খাবার, যেমন মাংস, মাখন এবং ডুবা তেলে ভাজা খাবার খেলে ওজন বাড়বে,ডিমের হলুদ অংশ এবং কলিজা, গুর্দা, মগজ এসব খেলে রক্তে কোলেস্টেরল বেড়ে যায়।

রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল এর ফলে রক্তচাপ বেড়ে যেতে পারে।অতিরিক্ত মদ্যপানঃযারা নিয়মিত অত্যাধিক পরিমাণে মদ্যপান করে, তাদের উচ্চ রক্তচাপ বেশী হয়।ডায়াবেটিসঃডায়াবেটিস রোগের ফলে বয়সের সাথে সাথে উচ্চ রক্তচাপ দেখা দেয়।অতিরিক্ত উৎকন্ঠাঃঅতিরিক্ত রাগ, উত্তেজনা, ভীতি এবং মানসিক চাপের কারণেও রক্তচাপ সাময়িকভাবে বেড়ে যেতে পারে। যদি এই মানসিক চাপ অব্যাহত থাকে এবং রোগী ক্রমবর্ধমান মানসিক চাপের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে না পারেন, তবে এই উচ্চ রক্তচাপ স্থায়ী রূপ নিতে পারে।

কিছু কিছু রোগের কারণে উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে। নির্দিষ্ট কারণ খুঁজে পাওয়া গেলে একে বলা হয় সেকেন্ডারী হাইপারটেনশন। এই কারণগুলির মধ্যে কয়েকটি হলো--কিডনির রোগ।অ্যাড্রেনাল গ্রন্থি ও পিটুইটারী গ্রন্থির টিউমার।ধমনীর বংশগত রোগ।গর্ভধারন অবস্থায় এ্যাকলাম্পসিয়া ও প্রিএ্যাকলাম্পসিয়া হলে।অনেকদিন ধরে জন্মনিয়ন্ত্রণের বড়ির ব্যবহার, স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ গ্রহণ এবং ব্যথা নিরামক কিছু কিছু ওষুধ খেলে

উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমাতে কি করা উচিতঃ

অতিরিক্ত ওজন কমাতে হবে: খাওয়া দাওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে হবে ও নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। একবার লক্ষ্য অনুযায়ী ওজনে পৌঁছালে সীমিত আহার করা উচিত এবং ব্যায়াম অব্যাহত রাখতে হবে।খাদ্য গ্রহণের ক্ষেত্রে সতর্কতাঃকম চর্বি ও কম কোলেস্টেরল যুক্ত খাবার গ্রহণ করতে হবে। যেমন খাশি বা গরুর গোস্ত, কলিজা, মগজ, গিলা, গুর্দা, ডিম কম খেতে হবে। কম তেলে রান্না করা খাবার এবং ননী তোলা দুধ, অসম্পৃক্ত চর্বি যেমন সয়াবিন, ক্যানোলা, ভুট্টার তেল অথবা সূর্য্যমুখীর তেল খাওয়া যাবে। বেশী আঁশযুক্ত খাবার গ্রহণ করা ভালো। লবণ নিয়ন্ত্রণঃ তরকারিতে প্রয়োজনীয় লবণের বাইরে অতিরিক্ত লবণ পরিহার করতে হবে।মদ্যপানঃঅতিরিক্ত মদ্যপান পরিহার করতে হবে। নিয়মিত ব্যায়ামঃ সকাল-সন্ধ্যা হাঁটাচলা, সম্ভব হলে দৌঁড়ানো, হালকা ব্যায়াম, লিফটে না চড়ে সিঁড়ি ব্যবহার ইত্যাদি।ধূমপান বর্জনঃধূমপান অবশ্যই বর্জনীয়। ধূমপায়ীর সংস্পর্শ থেকে দুরে থাকুন। তামাক পাতা, জর্দ্দা,গুল লাগানো ইত্যাদিও পরিহার করতে হবে।ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণঃ যাদের ডায়াবেটিস আছে, তা অবশ্যই নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।মানসিক ও শারীরিক চাপ সামলাতে হবেঃনিয়মিত বিশ্রাম

© Square doc
Share:

Monday, 17 July 2017

ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন....
ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

ডেঙ্গু জ্বরের উৎপত্তি ডেঙ্গু ভাইরাসের মাধ্যমে এবং এই ভাইরাসবাহিত এডিস ইজিপ্টাই নামক মশার কামড়ে হয়ে থাকে।ডেঙ্গু জ্বরের জীবাণুবাহী মশা কোনো ব্যক্তিকে কামড়ালে সেই ব্যক্তি চার থেকে ছয়দিনের মধ্যে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়।

Health Tips

Fojla Rahman Zia

ডেঙ্গু প্রধানত দুই ধরনের হয়।

ক্লাসিক্যাল ডেঙ্গু ফিভার।>হেমোরেজিক ফিভার।

কখন ও কাদের বেশি হয়ঃ

মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত, বিশেষ করে গরম এবং বর্ষার সময়ে ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ বেশি থাকে। শীতকালে সাধারণত এই জ্বর হয় না বললেই চলে।সাধারণত শহর অঞ্চলে, অভিজাত এলাকায়, বড় বড় দালান কোঠায় এই প্রাদুর্ভাব বেশি। ডেঙ্গু ভাইরাস চার ধরনের হয়। তাই ডেঙ্গু জ্বরও চারবার হতে পারে। তবে যারা আগেও ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে পরবর্তী সময়ে রোগটি হলে সেটি মারাত্মক হওয়ার ঝুঁকি থাকে।

লক্ষণঃ

ক্লাসিক্যাল ডেঙ্গু জ্বরেঃ

সাধারণত তীব্র জ্বর ও সেই সঙ্গে শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা হয়।>জ্বর ১০৫ ফারেনহাইট পর্যন্ত হয়।>শরীরে বিশেষ করে হাড়, কোমর, পিঠসহ অস্থিসন্ধি ও মাংসপেশিতে তীব্র ব্যথা হয়।>এ ছাড়া মাথাব্যথা ও চোখের পেছনে ব্যথা হয়।>বর হওয়ার চার বা পাঁচদিনের সময় সারা শরীরজুড়ে লালচে দানা দেখা যায়। যাকে বলা হয় স্কিন র্যাশ, অনেকটা অ্যালার্জি বা ঘামাচির মতো।>বমি বমি ভাব এমনকি বমি হতে পারে।>রোগী অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ করে,>রুচি কমে যায়।

ডেঙ্গু হেমোরেজিক জ্বরঃ

এই অবস্থায় ক্লাসিকাল ডেঙ্গু জ্বরের মত নিচের লক্ষণগুলোও দেখা যায়ঃ >শরীরে বিভিন্ন অংশ থেকে রক্ত পড়া শুরু হয়। যেমন : চামড়ার নিচে, নাক ও মুখ দিয়ে, মাড়ি ও দাঁত থেকে, কফের সাথে, রক্ত বমি, পায়খানার সঙ্গে তাজা রক্ত।>অনেক সময় লিভার আক্রান্ত হয়ে রোগীর জন্ডিস, কিডনিতে আক্রান্ত হয়ে রেনাল ফেইলিউর ইত্যাদি জটিলতা দেখা দিতে পারে।>ডেঙ্গু শক সিনড্রোমঃ>েঙ্গু জ্বরের ভয়াবহ রূপ হলো ডেঙ্গু শক সিনড্রোম।এর লক্ষণ হলোঃ>রক্তচাপ হঠাৎ কমে যাওয়া। >নাড়ির স্পন্দন অত্যন্ত ক্ষীণ ও দ্রুত হওয়া। >শরীরের হাত-পা ও অন্যান্য অংশ ঠান্ডা হয়ে যায়। >প্রস্রাব কমে যায়| >হঠাৎ করে রোগী জ্ঞান হারিয়ে ফেলতে পারে।

কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেনঃ

শরীরের যেকোনো অংশে রক্তপাত হলে।

প্লাটিলেটের মাত্রা কমে গেলে।

শ্বাস কষ্ট হলে বা পেট ফুলে পানি আসলে।

প্রস্রাবের পরিমাণ কমে গেলে।

জন্ডিস দেখা দিলে।

অতিরিক্ত ক্লান্তি বা দুর্বলতা দেখা দিলে।

প্রচণ্ড পেটে ব্যথা বা বমি হলে।

কী পরীক্ষা করা উচিতঃ

জ্বরের চার থেকে পাঁচদিন পরে সিবিসি এবং প্লাটিলেট করাই যথেষ্ট।প্লাটিলেট কাউন্ট এক লাখের কম হলে ডেঙ্গু ভাইরাসের কথা মাথায় রেখে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।ডেঙ্গু অ্যান্টিবডির পরীক্ষা পাঁচ থেকে ছয়দিনের পর করা যেতে পারে।ব্লাড সুগার, লিভারের পরীক্ষাগুলো যেমন এসজিপিটি, এসজিওটি, এলকালাইন ফসফাটেজ ইত্যাদি করা যাবে।

চিকিৎসাঃ

সম্পূর্ণ ভালো না হওয়া পর্যন্ত বিশ্রামে থাকতে হবে।

যথেষ্ট পরিমাণে পানি, শরবত, ডাবের পানি ও অন্যান্য তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে।

খেতে না পারলে দরকার হলে শিরাপথে স্যালাইন দেওয়া যেতে পারে।

জ্বর কমানোর জন্য শুধুমাত্র প্যারাসিটামল-জাতীয় ব্যথার ওষুধই যথেষ্ট।

জ্বর কমানোর জন্য ভেজা কাপড় দিয়ে গা মোছাতে হবে।

পরিস্থিতি বিবেচনা করে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।

প্রতিরোধঃ

ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধের মূল মন্ত্রই হলো এডিস মশার বিস্তার রোধ।

আশপাশের ঝোঁপঝাড়, জঙ্গল, জলাশয় ইত্যাদি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।

যেহেতু এডিস মশা মূলত এমন বস্তুর মধ্যে ডিম পাড়ে, যেখানে স্বচ্ছ পানি জমে থাকে। তাই ফুলদানি, অব্যবহৃত কৌটা, ডাবের খোলা, পরিত্যক্ত টায়ার ইত্যাদি সরিয়ে ফেলতে হবে।

ঘরের বাথরুমে বা কোথাও জমানো পানি পাঁচদিনের বেশি যেন না থাকে। অ্যাকুয়ারিয়াম, ফ্রিজ বা এয়ারকন্ডিশনারের নিচেও যেন পানি জমে না থাকে।

এডিস মশা সাধারণত সকালে ও সন্ধ্যায় কামড়ায়। তবে অন্য কোনো সময়ও কামড়াতে পারে।ঘরের দরজা-জানালায় নেট লাগাতে হবে।

দিনের বেলায় মশারি টাঙ্গিয়ে অথবা কয়েল জ্বালিয়ে ঘুমাতে হবে।

বাচ্চাদের যারা স্কুলে যায়, তাদের হাফ প্যান্ট না পরিয়ে ফুল প্যান্ট পরিয়ে স্কুলে পাঠাতে হবে।

মশা নিধনের স্প্রে, কয়েল, ম্যাট ব্যবহার করতে হবে।

ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীকে অবশ্যই সব সময় মশারির মধ্যে রাখতে হবে, যাতে করে কোনো মশা কামড়াতে না পারে।

© SQUARE DOC
Share:

হাঁপানি/Asthma সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

হাঁপানি/Asthma সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন...
হাঁপানি/Asthma সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

হাঁপানি/Asthma সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

>শ্বাসনালির ক্রনিক প্রদাহজনিত দীর্ঘস্থায়ী রোগ অ্যাজমা, যা হাঁপানি নামে পরিচিত। এর ফলে শ্বাসনালিতে বিভিন্ন কোষ, বিশেষত ইয়োসিনোফিল ও অন্যান্য কোষীয় উপাদান জমা হয়ে শ্বাসনালি অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়াশীল হয়ে ওঠে।অ্যাজমার কারণে শ্বাসনালির ছিদ্রপসরু হয়ে যায়। ধুলাবালি, ধোঁয়া ইত্যাদির প্রতি অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়াশীল হয়। রোগী শ্বাসকষ্টসহ শুকনো কাশি, বুক জ্যাম হওয়া, শ্বাস নেওয়া ও ছাড়ার সময় বুকে শাঁ শাঁ শব্দ হওয়া ইত্যাদি সমস্যায় ভুগতে থাকে।

Health Tips

Fojla Rahman Zia

আপনার হাপানী/অ্যাজমা আছে কি না সেটা বুঝার জন্য নিচের প্রশ্নগুলোর অধিকাংশ যদি হ্যাঁ হয় তবে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওনঃ

♦ শ্বাসের সময় বুকে বাঁশির মতো শাঁ শাঁ শব্দ হয় কি?♦ রাতে কি তীব্র কাশি হয়?♦ ব্যায়ামের পর কাশি বা শ্বাসকষ্ট হয় কি?♦ বায়ুবাহিত অ্যালার্জেন বা উত্তেজকের সংস্পর্শে কাশি বা শ্বাসকষ্ট অনুভব হয় কি?♦ রোগীর কখনো ঠাণ্ডা লাগলে কি ১০ দিনের বেশি থাকে?♦ রোগীর লক্ষণ কি অ্যাজমার ওষুধে ভালো হয়ে যায়?

কারণঃ

🌍মানুষের শ্বাসনালি সাধারণ ধুলিবালির সংস্পর্শে সরু হয়ে শ্বাসকষ্টের উদ্রেক করে।🌍বংশগত বা জেনেটিকঃযদি মা-বাবার অ্যাজমা থাকে, তবে সন্তানের অ্যাজমা হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।🌍এটপিঃএটপি মানে এ ধরনের রোগীদের রক্তে ইমুন্যুগ্লুুবিউলিন-ই (IgE) নামক অ্যান্টিবডির আধিক্য থাকে। এই রোগীদের অ্যাজমা ও অন্যান্য অ্যালার্জিজনিত রোগ যেমন—একজিমা, রাইনাইটিস বেশি হয়।🌍অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়াশীল শ্বাসনালিঃএ ধরনের শ্বাসনালি খুব সহজেই সংকুচিত হয়ে যায়।🌍লিঙ্গঃসাধারণত শিশু বয়সে ছেলেদের ও প্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদের বেশি অ্যাজমা দেখা যায়।🌍অ্যালার্জেনঃ সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অ্যাজমার ঝুঁকি, যেমন পশুর লোম, আরশোলা, রেণু, ছত্রাক ইত্যাদি।উত্তেজকঃ সিগারেটের ধোঁয়া, কারখানার উত্তেজক পদার্থ, ঠাণ্ডা বাতাস, রঙের ঝাঁজালো গন্ধ, মসলা, সুগন্ধি প্রভৃতি। ওষুধঃ অ্যাসপিরিন, ব্যথানাশক, বিটা ব্লকারস, হিরোইন প্রভৃতি।

লক্ষণ:

শ্বাসনালি সংকুচিত হওয়ার ফলে রোগীর শ্বাসকষ্ট হয়। বুকে চাপ বা জ্যাম লাগা অনুভূত হয়। কাশি বা শুকনো কাশি হয়। শ্বাস নেওয়া ও ছাড়ার সময় বুকে বাঁশির মতো শাঁ শাঁ শব্দ হয়।

প্রকার

এটপিক অ্যাজমা : অ্যাজমা রোগীর এটপি থাকে তাদের এটপিক অ্যাজমা বলে। এ রকম রোগীদের অ্যাজমার কারণ অ্যালার্জিজনিত—অন্যগুলো নন-এটপিক অ্যাজমা। ব্যায়াম প্রভাবিত : ব্যায়ামের সময় যে অ্যাজমার প্রকোপ হয়, তাকে ব্যায়াম প্রভাবিত অ্যাজমা ..এ ছাড়া আছে সিজনাল অ্যাজমা, যা ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে বাড়ে বা কমে।

পরীক্ষাঃ

রোগীর শ্বাসনালিতে শ্বাস গ্রহণে বাধা আছে কি না তা স্পাইরোমেট্রি বা পিক ফ্লো মেট্রি পরীক্ষায় নির্ণয় করা হয়। স্পাইরোমেট্রি দিয়ে অ্যাজমা ও সিওপিডি এই দুটি রোগ পার্থক্য করা যায়। কাশিপ্রধান অ্যাজমার ক্ষেত্রে মেথাকলিন চ্যালেঞ্জ পরীক্ষা করে শ্বাসনালির অতি প্রতিক্রিয়াশীলতা দেখা যায়। রক্তে ও কফে ইয়োসিনোফিল বেড়ে যায়। রক্তে সিরাম ইমুন্যুগ্লুবিউলিন-ই (IgE) অ্যালার্জিজনিত অ্যাজমার জন্য দায়ী

চিকিৎসাঃ

উপশমকারী ওষুধ :যেমন সালবিউটামল। এ ওষুধ তাত্ক্ষণিতকভাবে শ্বাসনালির ছিদ্রপথ প্রসারিত করে শ্বাস-প্রশ্বাসের বাধা কমিয়ে দেয়। যদিও এর কার্যকাল খুবই কম। প্রতিরোধক ওষুধ যেমন স্টেরয়েড, অ্যামাইনোফাইলিন, ক্রোমগ্লাইকেট ইত্যাদি।ইনহেলার পদ্ধতি :এটি সবচেয়ে উপকারী এবং আধুনিক পদ্ধতি।

প্রতিকারঃ

ব্যবহূত বালিশ, তোশক ও মেট্রেসে অচ্ছেদ্য কাভার দিলে ভালো হয়। বিছানার সব কিছু অন্তত সপ্তাহে একবার অধিক তাপে বিশুদ্ধ করা। কার্পেট না রাখলে ভালো। রাখলেও নিয়মিত ট্যানিক এসিডে পরিষ্কার করা। শিশুদের খেলনা নিয়মিত ধুয়ে রাখা। ঘরে কোনো পোষা প্রাণী না রাখা ভালো। রাখলেও নিয়মিত সপ্তাহে অন্তত দুদিন গোসল করানো। বাসায় ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার করা ভালো।

© Square doc
Share:

Monday, 10 July 2017

নিউমোনিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন.....

নিউমোনিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন.......
নিউমোনিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

নিউমোনিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

নিউমোনিয়া হলো ফুসফুসের প্রদাহজনিত একটি রোগ। সাধারণত নিউমোকক্কাল ব্যাক্টেরিয়ার আক্রমণে নিউমোনিয়া হয়ে থাকে।

Health Tips

Fojla Rahman Zia

কাদের নিউমোনিয়া হওয়ার ঝুঁকি বেশি রয়েছেঃ

ছোট্ট শিশু এবং বয়স্ক ব্যক্তিরা,>বহুদিন ধরে ভুগছে এমন কোন রোগ থাকলে যেমন : বহুমূত্র (Diabetes), হৃদরোগ,ফুসফুসের অন্য কোন রোগ ,এইডস ইত্যাদি থাকলে।

>যাদের অন্য কোন কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেছে যেমন-ক্যান্সারের চিকিৎসা নিলে,স্টেরয়েড জাতীয় ঔষধ সেবন করলে,>যারা ধূমপান করেন

নিউমোনিয়া হয়েছে কি করে বুঝবেনঃ

নিউমোনিয়ার উপসর্গগুলো ভিন্ন হয়ে থাকে।নিউমোনিয়া হলে সাধারণত যেসব লক্ষণ ও উপসর্গগুলো দেখা দেয়ঃ >Fever,>কাশি,>শ্বাস কষ্ট,>ঘাম হওয়া,>কাঁপুনি,>বুকে ব্যাথা যা শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে উঠা নামা করে,>মাথা ব্যথা,>মাংসপেশীতে ব্যাথা,>ক্লান্তি অনুভব করা

কখন ডাক্তার দেখাবেনঃ

>অস্বাভাবিক জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট, ঘাম, বুকে ব্যথা হওয়ার সাথে সাথে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে এছাড়া >যারা বৃদ্ধ এবং শিশু ,>যারা ধূমপান করেন ,>যারা ফুসফুসে কোন আঘাত পেয়েছেন যাদের কেমোথেরাপি (ক্যান্সারের চিকিৎসা) অথবা অন্য কোন ঔষধ খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেছে।তাদের যদি উপরোক্ত লক্ষণ দেখা দেয় তাহলে তাদেরকে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।

কি ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারেঃ

শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা।>বুকের এক্স-রে, এবং কফ/শ্লেষ্মা (Mucus) পরীক্ষা।

চিকিৎসা

এন্টিবায়োটিক ঔষধ সেবন।>পরিস্থিতি বিবেচনা করে ডাক্তারের কাছে যাওয়ায় ভালো।

কিভাবে নিউমোনিয়া প্রতিরোধ করা যায়ঃ

পর্যাপ্ত পরিমান বিশ্রাম।তরল খাদ্য গ্রহণ।নিজের প্রতি যত্ন নিতে হবে।পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে। খাদ্য গ্রহণ করতে হবে।ধূমপান করা যাবে না।অন্যের সামনে হাঁচি/কাশি দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। হাঁচি/কাশি দেয়ার সময় মুখ হাত দিয়ে ঢাকতে হবে বা রুমাল ব্যবহার করতে হবে।

নিউমোনিয়া হলে কি কি জটিলতা দেখা যেতে পারেঃ

ফুসফুসের চারপাশে তরল জমা এবং সংক্রমণ (Fluid accumulation and infection around lungs),>ল্যাং এ্যাবসেস (Lung Abscess),>তীব্র শ্বাসকষ্ট বা একিউট রেসপিরেটরি ডিসট্রেস সিনেড্রাম (Acute respiratory distress syndrome)

© SQUARE DOC
Share:

Wednesday, 5 July 2017

গ্যাস্ট্রিক/অ্যাসিডিটি দূর করুন চিরতরে....

গ্যাস্ট্রিক/অ্যাসিডিটি দূর করুন...
গ্যাস্ট্রিক/অ্যাসিডিটি দূর করুন...

গ্যাস্ট্রিক/অ্যাসিডিটি দূর করুন...

অ্যাসিডিটি দূর করুন...

Disease

Fojla Rahman Zia

উপসর্গঃ

>অ্যাসিডিটি হলে খিদে কম পায়। >পেটে গ্যাস হয় এবং বুক জ্বালা করে। >পেটের মাঝখানে চিনচিনে ব্যথা হতে পারে। >বুক ও পেটে চাপ অনুভূত হয়। >হজমে অসুবিধা হয় >বারবার বমি হতে পারে।

করণীয়ঃ

>রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে দুপুর ও রাতের খাবার খাবেন। >একবারে বেশি পরিমাণে না খেয়ে অল্প করে বারবার খান। >বমি হলে শক্ত খাবার কম খাবেন। পানি ও পানিজাতীয় খাবার বেশি খান। >বেশি চিনিজাতীয় পানীয় কম খাবেন। >ঘুমানোর কমপক্ষে ২ ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে নেবেন। >চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া পেট খারাপ বা বমির ওষুধ কিনে খাবেন না। >তাজা খাবার খান, স্টোর করা বা ফ্রোজেন ফুড কম খাবেন। >শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমান। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। >ধূমপান এড়িয়ে চলুন। >অতিরিক্ত তেল ও মসলা দেওয়া খাবার খাবেন না।

>বাইরের খাবার না খেয়ে বাড়ির তৈরি খাবার খান।>মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা অনেক সময় এসব সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। তাই মানসিক চাপ নেবেন না,>মাংস, ডিম, বিরিয়ানি, মোগলাই, চায়নিজ খাবার যা-ই খান না কেন, তা দুপুরের মেন্যুতে অন্তর্ভুক্ত করুন। রাতের খাবারটি যেন হালকা হয়। শাকসবজি, ছোট মাছ এসব দিয়ে রাতের মেন্যু সাজান।>ভাত খাওয়ার আগে এক বা দুই গ্লাস পানি পান করুন। তারপর ভাত খান। খাওয়ার পরপরই অনেক বেশি পানি পান করার প্রবণতা বাদ দিন। ভাত খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট পর পানি পান করুন।

>প্রতিদিন খাবারের মেন্যুতে অন্তত একটি হলেও যেন ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার থাকে, তা নিশ্চিত করুন। সেটা ল্যাক্সিটেভ হিসেবে কাজ করবে। দূর করবে কোষ্ঠকাঠিন্য। এতে গ্যাস তৈরি হবে না। যেমন- শাকসবজি, কলা, ঢেঁড়স ইত্যাদি।>সরাসরি গ্লুকোজ অর্থাৎ চিনি যথাসম্ভব কম খান। যদি খেতেই হয় চেষ্টা করুন গুড় দিয়ে চিনির অভাবটা পূরণ করতে।>বাইরের জুস বাদ দিন।>অনেকে রাতে খাওয়ার পর আইসক্রিম খেতে পছন্দ করেন। এটাও বাদ দিন।>দিনে কিংবা রাতে খাওয়ার পরপরই অনেকে শুয়ে পড়তে পছন্দ করেন। এটা না করে কিছুক্ষণ আস্তে আস্তে হাঁটাচলা করতে পারেন অথবা বসে থাকতে পারেন সোজা হয়ে। অন্তত ৩০ মিনিট পর ঘুমাতে যান।

© Square doc
Share:

Tuesday, 4 July 2017

শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে করণীয়....

শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে করণীয়....
Breathlessness

শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে করণীয়

রোগীকে সোজা হয়ে বসতে বলুন ও আশ্বস্ত করুন যে কিছুই হয়নি, আতঙ্কের কিছু নেই।

Health Tips

Fojla Rahman Zia

উপশমকারী সালবিউটামল বা ইপরাট্রোপিয়াম ইনহেলার স্পেসারের সাহায্যে ধীরে ধীরে পাঁচটি চাপ নিতে বলুন। স্পেসার না থাকলে, কাগজের ঠোঙা ব্যবহার করতে পারেন।

স্পেসারের মধ্যে প্রতিবার এক চাপ দিয়ে তা থেকে পাঁচবার শ্বাস নিতে হবে। এভাবে পাঁচবার চাপ দিন। বয়স্ক ও শিশুদের ক্ষেত্রে খেয়াল করুন, শ্বাস বড় করে ওষুধ ঠিকমতো টেনে নেওয়া হচ্ছে কি না, খেয়ে ফেললে কাজ হবে না। পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করুন। বিশ্রাম নিন। তারপরও শ্বাসকষ্ট না কমলে আবার পাঁচ চাপ নিন। এভাবে মোট পাঁচবার (মোট ২৫ চাপ) নেওয়া যেতে|

এরপরও শ্বাসকষ্ট বা হাঁপানির টান না কমলে রোগীকে কাছাকাছি হাসপাতালে নিতে হবে বা নেবুলাইজার যন্ত্রের সাহায্য লাগবে। হাসপাতালে পৌঁছার আগ পর্যন্ত পাঁচ চাপ করে ইনহেলার নিতে থাকবেন। শুরুতেই জিব, নখ বা আঙুল নীল হয়ে এলে, শ্বাসকষ্টের জন্য কথা পর্যন্ত না বলতে পারলে বা চেতনা হারিয়ে যেতে থাকলে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়াই ভালো। এ ক্ষেত্রে নেবুলাইজার ছাড়াও অক্সিজেনের প্রয়োজন হয়।

© Square doc
Share:

Sunday, 2 July 2017

Tuberculosis /TB cause, sign symptoms and Treatment

Tuberculosis /TB cause, sign symptoms and Treatment
If Treatment is done properly Tb is almost curable

Tuberculosis

Tuberculosis (TB) is caused by bacteria (Mycobacterium tuberculosis) that most often affect the lungs.

Diseases

Fojla Rahman Zia

Tuberculosis is curable and preventable.TB is spread from person to person through the air. When people with lung TB cough, sneeze or spit, they propel the TB germs into the air. A person needs to inhale only a few of these germs to become infected.

In 2015, 10.4 million people fell ill with TB and 1.8 million died from the disease (including 0.4 million among people with HIV). Over 95% of TB deaths occur in low- and middle-income countries.Who is at risk ?People with compromised immune systems are most at risk of developing active tuberculosis.HIV suppresses the immune system, making it harder for the body to control TB bacteria.Tobacco use has also been found to increase the risk of developing active TB

Symptoms of tuberculosis:

While latent TB is symptomless, the symptoms of active TB include the following:Coughing, sometimes with mucus or blood,Chills,Fatigue,Fever,Loss of weight,Loss of appetite,Night sweats

When TB occurs outside of the lungs, the symptoms vary accordingly. Without treatment, TB can spread to other parts of the body through the bloodstream:TB infecting the bones can lead to spinal pain and joint destruction.TB infecting the brain can cause meningitis.TB infecting the liver and kidneys can impair their waste filtration functions and lead to blood in the urine.TB infecting the heart can impair the heart's ability to pump blood.

Treatments for tuberculosis:

The majority of TB cases can be cured when the right medication is available and administered correctly.Antibiotics are:isoniazid (INH),rifampicin (RIF),ethambutol (EMB),pyrazinamide (PZA)...Multi Drug Resistant Tuberculosis:Multi-drug - resistant tuberculosis (MDR - TB ) is a form of tuberculosis (TB) infection caused by bacteria that are...resistant to treatment with at least two of the most powerful first-line anti- TB medications (drugs), isoniazid and rifampin.

© SQUARE DOC
Share:

Sunday, 28 May 2017

Diarrhoea/ডায়রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন.....

Diarrhoea/ডায়রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন.....
Diarrhoea/ডায়রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন.....

Diarrhoea/ডায়রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন.....

Daily কমপক্ষে তিনবার পাতলা বা তরল মলত্যাগ হওয়াকেই ডায়রিয়া বলে।

Health

Fojla Rahman Zia

পরিসখ্যান বলে যে:

প্রতি বছর প্রায় 1.7 থেকে 5 বিলিয়ন উদরাময়ের ঘটনা ঘটে।এটা উন্নয়নশীল দেশগুলোতে সবচেয়ে সাধারণত দেখা যায়, যেখানে ছোট বাচ্চারা প্রতি বছরে গড়ে তিনবার উদরাময়ে আক্রান্ত হয়।2012 সাল পর্যন্ত, বিশ্বব্যাপী পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মৃত্যুর দ্বিতীয় সবচেয়ে সাধারণ কারণ (0.76 মিলিয়ন বা 11%)।ঘন ঘন উদরাময়ের ঘটনা অপুষ্টিরও একটা সাধারণ কারণ

ডায়রিয়া আসলে কেন হয়?

খোলামাঠে মলত্যাগ

ব্যাক্টেরিয়া ঘটিত ডায়ারিয়া:সালমোনেলা ,শিগেলা,ইশ্চেরিচিয়া কোলাই

ভাইরাস ঘটিত ডায়ারিয়া:Rota virus, হেপাটাইটিস-এ ভাইরাস ডায়ারিয়া ঘটাতে পারে।

ছত্রাক ঘটিত ডায়ারিয়াঘটিত ডায়ারিয়া:Protozoa ঘটিত ডায়ারিয়া জিয়ার্ডিয়া, এন্টামিবা জাতীয় প্রোটোজোয়া ডায়ারিয়ার জন্য দায়ী।

ডায়রিয়া প্রতিকার ও প্রতিরোধ :

সাধারণ ডায়ারিয়া ঘটলে এটা নিজে নিজেই সেরে যায়। রোগ যতদিন চলে তত দিন রোগীকে স্যালাইন খাওয়াতে হয়। স্যালাইন শরীরে পানিশুন্যতা রোধ করে। কলেরা জীবানু দ্বারা ডায়ারিয়া হলে প্রতিদিন শরীর থেকে ২০-৩০ লিটার পানি বের হয়ে যায়। যা শরীরের জন্য মারাত্বক ক্ষতিকর। তার যত দিন রোগ চলে ততদিন রোগীকে খাওয়ার স্যালাইন খাওয়াতে হবে। UNICEF এর মতে মলত্যাগ করার পর সাবান দিয়ে হাত ধোয়া ডায়ারিয়ার সম্ভবনা ৪০% হ্রাস করে। খাওয়ার স্যালাইন বাজারে বিভিন্ন ঔষধ কোম্পানি কর্তৃক সরবরাহকৃত স্যালাইন পাওয়া যায়। আবার ঘরে চিনি (না থাকলে গুড়), এক মুষ্টি চিনি/গুড় ও তিন আঙ্গুলের এক চিমটা লবণ এক মগ পানিতে মিশিয়ে স্যালাইন তৈরি করা যায়।

© SQUARE DOC
Share:

Thursday, 18 May 2017

হেপাটাইটিস-এ ভাইরাস সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন...

হেপাটাইটিস-এ ভাইরাস সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন...
হেপাটাইটিস-এ ভাইরাস সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন...

হেপাটাইটিস-এ ভাইরাস সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন...

এটি হেপাটাইটিস এ ভাইরাসের কারনে হয়ে থাকে।এটির প্রথম লক্ষণ হলো সারা শরীর হলুদ হয়ে যাওয়া এরং সবার আগে হলুদ হয় প্রস্রাব আর চোখের উপরের অংশ।রোগটি নরমালি খাবার বাহিত আর পানি বাহিত!

Health Tips

Fojla Rahman Zia

লক্ষণ:

**হালকা জ্বর **হলুদ হয়ে যাওয়া চোখের উপরের অংশ**হলুদ প্রস্রাব**খাবারে রুচি কমে যাওয়া**বমি বমি ভাব...এগুলো নরমাল নক্ষণ, এগুলো নাও থাকতে পারে শুধু হলুদ স্কিন আর চোখ দেখেই কিছুটা বুঝা যাবে যে এটা মে বি হেপাটাইটিস এ হেপাটাইটিস ভাইরাসের আক্রমন হয়েছে কিনা সেটা লক্ষণ দেখেই বুঝা যায় না। এটার জন্য কিছু আলাদা পরীক্ষা করে নিতে হয়... ল্যাবরেটরি পরীক্ষা করতে হয়।

কিভাবে ছড়ায়:

*এটা নরমালি হেপাটাইটিস আক্রান্ত ব্যক্তির মল খাবার বা পানির সাথে মিশলে এমন হয়।

ল্যাব পরীক্ষা সমূহ:

*সেরাম বিলিরুবিন *সেরাম AST, ALT*CBC (Complete blood count)*Hb estimation*electrolyte imbalance

কিভাবে বুঝব?

*যদি সেরাম বিলিরুবিন লেবেল বেড়ে যায়*যদি AST, ALT বেড়ে যায়,..যদি কয়েকদিনের মাঝে হয়তবে:lgM anti hepatitis A ---positive,..If lgM anti Hepatitis A--Negative..তবে বুঝাবে যে অনেকদিন আগেই হয়েছa

ট্রিটমেন্ট :

হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে লক্ষণ প্রকাশের পর পর

প্রতিরোধ :

*বাইরে খাওয়া পরিহার করতে হবে*বাইরে কিছু খাওয়ার আগে জানতে হবে এটা পরিষ্কার কি না।*আর এখন ভ্যাক্সিন আছে।

© Square doc
Share:

চিকনগুনিয়া Fever সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন.....

চিকনগুনিয়া Fever সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন......
চিকনগুনিয়া Fever সম্পর্কে বিস্তারিত

চিকনগুনিয়া Fever সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন.

>এটি সাধারনত এডিস মশার কামড়ে হয়ে থাকে.... এটি ডেঙ্গুজ্বরের মতই লক্ষণ প্রকাশ করে থাকে...নরমালি ডেঙ্গুজ্বরে যেমন রেশ (লাল লাল গোটার মত) দেখা যায় ঠিক তেমনি এখানেও দেখা যায়। তবে ইদানিং ঢাকায় এটা বেশি হচ্ছে।

Health Tips

Fojla Rahman Zia

লক্ষণ:

বেশি পরিমান জ্বর ১০৩/১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট,জয়েন্টে ব্যথা,>বমি বমি ভাব, >খেতে না পারা,>মুখে রুচি নষ্ট হয়ে যাওয়া,>খাবারে স্বাদ না পাওয়া

এজেন্ট/যে ভাইরাসের কারনে হয়:

চিকনগুনিয়া ভাইরাস

যে মশা ভাইরাসটি ছড়ায়:

এডিস মশা।

মশাটির জন্ম স্থান কোথায়:

ফুলের টপে জমে থাকা পানি,>ঘরের কোনে জমে থাকা পানি,>Artificial Collection of water

কখন মশা কামড়ায়?:

day time বেশি আর সন্ধ্যাবেলায়

চিকিৎসা কি?

লক্ষণ দেখা যাওয়ার সাথে ,>Napa/Napa extra/Paracitamol জাতীয় ওষধ খাবেন। বেশি বেশি পানি খাবেন,>স্যালাইন খাবেন,>খাবার দাবার খাবেন বেশি করে,>রাতের বেলার জ্বর বেশি হয়ে গেলে Napa sapositories ব্যবহার করবেন।>পরিস্থিতি বিবেচনা করে হসপিটালে যাওয়াই ভালো

প্রতিরোধ ঃ

মশারী ব্যবহার করবেন,>কয়েল এরোসল ব্যবহার করবেন,>আর একটা কথা ফুলের টপে পানি জমতে দিবেন না।
© SQUARE DOC
Share: