Showing posts with label Featured. Show all posts
Showing posts with label Featured. Show all posts

Wednesday 18 October 2017

পেপটিক আলসার ডিজিস কি

পেপটিক আলসার ডিজিস কি,কেন হয়

পেপটিক আলসার ডিজিস কি,কেন হয়

পেপটিক আলসার হল পাকস্থলীর বা ক্ষুদ্রান্ত্র এর প্রথম অংশের (ডিউডেনাম) আস্তরণের ক্ষয় যা গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিডের কারণে হয়ে থাকে।

Health Tips

Fojla Rahman Zia

পেপটিক আলসার ডিজিস কেন হয়?

অধিক গুরুত্বপূর্ণ কারণ সমূহঃ Helicobacter pylori ইনফেকশন,ব্যথার ওষুধ (NSAIDs),ধূমপান। অন্যান্য কারণ সমূহঃ Chemotherapy,স্টেরয়েডস, ক্লোপিডোগ্রেল, এলকোহল, Herpes simplex virus,,Cytomegalo virusবা Helicobacter heilmanni ইনফেকশন| খাদ্যতন্ত্রে ইশকেমিয়া (রক্ত সরবরাহের অভাব),হাইপোভলেমিয়া (রক্তের ভলিওম কমে যাওয়া),সারকোইডোসিস

পেপটিক আলসার ডিজিস এর উপসর্গসমূহ:

উপরের পেটে বার্নিং ব্যথা যা খাবার 1-3 ঘন্টা পরে হয় (ডিউডেনাল আলসার এ) বা, খাবার পর পর হয় (গ্যাস্ট্রিক আলসার এ), কখনও কখনও পিছনেও যায় এবং সাধারণত একটি অম্লনাশক বা অ্যাসিড রিডিউসার নেওয়ার পর দূর হয়ে যায়,ক্ষুধাহীনতা,বমি বমি ভাব,পেট ফোলা,উপসর্গসমূহ কিছু কিছু ক্ষেত্রে অনুপস্থিতও হতে পারে।

গুরুতর উপসর্গ সমূহ যা দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের নিকট যেতে হবে:

রক্ত বমি (কফির মত রং এর),খাওয়ার পরে বমি,কালো আলকাতরার মতো মল ত্যাগ,দৃঢ়, শক্ত পেট যাতে ধরলে ব্যথা লাগে,অজ্ঞান হওয়া, ঘামানো

Peptic Ulcer

Peptic Ulcer tunart/Getty Images

লাইফস্টাইল পরিবর্তন করুনঃ ধূমপান করবেন না,মদ্য পান হতে দূরে থাকুন,মানসিক চাপ মুক্ত থাকুন,ব্যথার ওষুধ(NSAIDs) যতদূর সম্ভব উপেক্ষা করুন| খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করুনঃ দিনে ৩ বেলা বেশী পরিমাণে খাবার না খেয়ে অল্প অল্প করে ৫/৬ বার খান,বেশী মসলাযুক্ত খাবার খাবেন না,ধীরে ধীরে ভাল মতো চিবিয়ে খাবেন,চা, কফি, কোলা ইত্যাদি যতটুকু সম্ভব কম গ্রহণ করুন

© Square DOC
Share:

Monday 10 July 2017

নিউমোনিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন.....

নিউমোনিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন.......
নিউমোনিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

নিউমোনিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

নিউমোনিয়া হলো ফুসফুসের প্রদাহজনিত একটি রোগ। সাধারণত নিউমোকক্কাল ব্যাক্টেরিয়ার আক্রমণে নিউমোনিয়া হয়ে থাকে।

Health Tips

Fojla Rahman Zia

কাদের নিউমোনিয়া হওয়ার ঝুঁকি বেশি রয়েছেঃ

ছোট্ট শিশু এবং বয়স্ক ব্যক্তিরা,>বহুদিন ধরে ভুগছে এমন কোন রোগ থাকলে যেমন : বহুমূত্র (Diabetes), হৃদরোগ,ফুসফুসের অন্য কোন রোগ ,এইডস ইত্যাদি থাকলে।

>যাদের অন্য কোন কারণে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেছে যেমন-ক্যান্সারের চিকিৎসা নিলে,স্টেরয়েড জাতীয় ঔষধ সেবন করলে,>যারা ধূমপান করেন

নিউমোনিয়া হয়েছে কি করে বুঝবেনঃ

নিউমোনিয়ার উপসর্গগুলো ভিন্ন হয়ে থাকে।নিউমোনিয়া হলে সাধারণত যেসব লক্ষণ ও উপসর্গগুলো দেখা দেয়ঃ >Fever,>কাশি,>শ্বাস কষ্ট,>ঘাম হওয়া,>কাঁপুনি,>বুকে ব্যাথা যা শ্বাস-প্রশ্বাসের সাথে উঠা নামা করে,>মাথা ব্যথা,>মাংসপেশীতে ব্যাথা,>ক্লান্তি অনুভব করা

কখন ডাক্তার দেখাবেনঃ

>অস্বাভাবিক জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট, ঘাম, বুকে ব্যথা হওয়ার সাথে সাথে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে এছাড়া >যারা বৃদ্ধ এবং শিশু ,>যারা ধূমপান করেন ,>যারা ফুসফুসে কোন আঘাত পেয়েছেন যাদের কেমোথেরাপি (ক্যান্সারের চিকিৎসা) অথবা অন্য কোন ঔষধ খাওয়ার ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেছে।তাদের যদি উপরোক্ত লক্ষণ দেখা দেয় তাহলে তাদেরকে দ্রুত ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।

কি ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারেঃ

শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা।>বুকের এক্স-রে, এবং কফ/শ্লেষ্মা (Mucus) পরীক্ষা।

চিকিৎসা

এন্টিবায়োটিক ঔষধ সেবন।>পরিস্থিতি বিবেচনা করে ডাক্তারের কাছে যাওয়ায় ভালো।

কিভাবে নিউমোনিয়া প্রতিরোধ করা যায়ঃ

পর্যাপ্ত পরিমান বিশ্রাম।তরল খাদ্য গ্রহণ।নিজের প্রতি যত্ন নিতে হবে।পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে। খাদ্য গ্রহণ করতে হবে।ধূমপান করা যাবে না।অন্যের সামনে হাঁচি/কাশি দেয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। হাঁচি/কাশি দেয়ার সময় মুখ হাত দিয়ে ঢাকতে হবে বা রুমাল ব্যবহার করতে হবে।

নিউমোনিয়া হলে কি কি জটিলতা দেখা যেতে পারেঃ

ফুসফুসের চারপাশে তরল জমা এবং সংক্রমণ (Fluid accumulation and infection around lungs),>ল্যাং এ্যাবসেস (Lung Abscess),>তীব্র শ্বাসকষ্ট বা একিউট রেসপিরেটরি ডিসট্রেস সিনেড্রাম (Acute respiratory distress syndrome)

© SQUARE DOC
Share:

Wednesday 5 July 2017

গ্যাস্ট্রিক/অ্যাসিডিটি দূর করুন চিরতরে....

গ্যাস্ট্রিক/অ্যাসিডিটি দূর করুন...
গ্যাস্ট্রিক/অ্যাসিডিটি দূর করুন...

গ্যাস্ট্রিক/অ্যাসিডিটি দূর করুন...

অ্যাসিডিটি দূর করুন...

Disease

Fojla Rahman Zia

উপসর্গঃ

>অ্যাসিডিটি হলে খিদে কম পায়। >পেটে গ্যাস হয় এবং বুক জ্বালা করে। >পেটের মাঝখানে চিনচিনে ব্যথা হতে পারে। >বুক ও পেটে চাপ অনুভূত হয়। >হজমে অসুবিধা হয় >বারবার বমি হতে পারে।

করণীয়ঃ

>রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে দুপুর ও রাতের খাবার খাবেন। >একবারে বেশি পরিমাণে না খেয়ে অল্প করে বারবার খান। >বমি হলে শক্ত খাবার কম খাবেন। পানি ও পানিজাতীয় খাবার বেশি খান। >বেশি চিনিজাতীয় পানীয় কম খাবেন। >ঘুমানোর কমপক্ষে ২ ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খেয়ে নেবেন। >চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া পেট খারাপ বা বমির ওষুধ কিনে খাবেন না। >তাজা খাবার খান, স্টোর করা বা ফ্রোজেন ফুড কম খাবেন। >শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমান। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। >ধূমপান এড়িয়ে চলুন। >অতিরিক্ত তেল ও মসলা দেওয়া খাবার খাবেন না।

>বাইরের খাবার না খেয়ে বাড়ির তৈরি খাবার খান।>মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা অনেক সময় এসব সমস্যা বাড়িয়ে দেয়। তাই মানসিক চাপ নেবেন না,>মাংস, ডিম, বিরিয়ানি, মোগলাই, চায়নিজ খাবার যা-ই খান না কেন, তা দুপুরের মেন্যুতে অন্তর্ভুক্ত করুন। রাতের খাবারটি যেন হালকা হয়। শাকসবজি, ছোট মাছ এসব দিয়ে রাতের মেন্যু সাজান।>ভাত খাওয়ার আগে এক বা দুই গ্লাস পানি পান করুন। তারপর ভাত খান। খাওয়ার পরপরই অনেক বেশি পানি পান করার প্রবণতা বাদ দিন। ভাত খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট পর পানি পান করুন।

>প্রতিদিন খাবারের মেন্যুতে অন্তত একটি হলেও যেন ফাইবারসমৃদ্ধ খাবার থাকে, তা নিশ্চিত করুন। সেটা ল্যাক্সিটেভ হিসেবে কাজ করবে। দূর করবে কোষ্ঠকাঠিন্য। এতে গ্যাস তৈরি হবে না। যেমন- শাকসবজি, কলা, ঢেঁড়স ইত্যাদি।>সরাসরি গ্লুকোজ অর্থাৎ চিনি যথাসম্ভব কম খান। যদি খেতেই হয় চেষ্টা করুন গুড় দিয়ে চিনির অভাবটা পূরণ করতে।>বাইরের জুস বাদ দিন।>অনেকে রাতে খাওয়ার পর আইসক্রিম খেতে পছন্দ করেন। এটাও বাদ দিন।>দিনে কিংবা রাতে খাওয়ার পরপরই অনেকে শুয়ে পড়তে পছন্দ করেন। এটা না করে কিছুক্ষণ আস্তে আস্তে হাঁটাচলা করতে পারেন অথবা বসে থাকতে পারেন সোজা হয়ে। অন্তত ৩০ মিনিট পর ঘুমাতে যান।

© Square doc
Share:

Thursday 18 May 2017

চিকনগুনিয়া Fever সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন.....

চিকনগুনিয়া Fever সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন......
চিকনগুনিয়া Fever সম্পর্কে বিস্তারিত

চিকনগুনিয়া Fever সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন.

>এটি সাধারনত এডিস মশার কামড়ে হয়ে থাকে.... এটি ডেঙ্গুজ্বরের মতই লক্ষণ প্রকাশ করে থাকে...নরমালি ডেঙ্গুজ্বরে যেমন রেশ (লাল লাল গোটার মত) দেখা যায় ঠিক তেমনি এখানেও দেখা যায়। তবে ইদানিং ঢাকায় এটা বেশি হচ্ছে।

Health Tips

Fojla Rahman Zia

লক্ষণ:

বেশি পরিমান জ্বর ১০৩/১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট,জয়েন্টে ব্যথা,>বমি বমি ভাব, >খেতে না পারা,>মুখে রুচি নষ্ট হয়ে যাওয়া,>খাবারে স্বাদ না পাওয়া

এজেন্ট/যে ভাইরাসের কারনে হয়:

চিকনগুনিয়া ভাইরাস

যে মশা ভাইরাসটি ছড়ায়:

এডিস মশা।

মশাটির জন্ম স্থান কোথায়:

ফুলের টপে জমে থাকা পানি,>ঘরের কোনে জমে থাকা পানি,>Artificial Collection of water

কখন মশা কামড়ায়?:

day time বেশি আর সন্ধ্যাবেলায়

চিকিৎসা কি?

লক্ষণ দেখা যাওয়ার সাথে ,>Napa/Napa extra/Paracitamol জাতীয় ওষধ খাবেন। বেশি বেশি পানি খাবেন,>স্যালাইন খাবেন,>খাবার দাবার খাবেন বেশি করে,>রাতের বেলার জ্বর বেশি হয়ে গেলে Napa sapositories ব্যবহার করবেন।>পরিস্থিতি বিবেচনা করে হসপিটালে যাওয়াই ভালো

প্রতিরোধ ঃ

মশারী ব্যবহার করবেন,>কয়েল এরোসল ব্যবহার করবেন,>আর একটা কথা ফুলের টপে পানি জমতে দিবেন না।
© SQUARE DOC
Share: